1. dainikasharalo@gmail.com : admin2021 :
  2. sagor201523@gmail.com : AKASH :
  3. anisurrohman2012@gmail.com : anisur : anisur rohman
  4. qtvbanglanews2018@gmail.com : sagor201523@gmail.com :
শার্শার বাগঁআচড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ইলিয়াছ কবির বকুল সহ মোস্তাক ধাবক হত্যার আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ানোর অভিযোগ - Dainikasharalo.com
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৪:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ভারতীয় বাইক বিক্রিতে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন, প্রতারিত হচ্ছে মানুষ বেনাপোলে ফেনসিডিল সহ আটক দুই মাদক ব্যবসায়ী বেনাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে বৈঠক বেনাপোলে পৃথক অভিযানে মদ-ফেনসিডিল সহ গ্রেফতার ৩ ভারতে জেল খেটে দেশে ফিরল তিন যুবক ও দুই যুবতী বেনাপোল সীমান্তে ৩ কেজি ৩৫০ গ্রাম স্বর্ণ উদ্ধার শার্শায় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে এক নারীর মৃত্যু শার্শায় ফসলের মাটি গিলে খাচ্ছে ভাটা : প্রভাবশালী সহ জড়িয়ে রয়েছে ইউপি সদস্যরা বেনাপোল পুটখালি সীমান্ত থেকে প্রায় দুই কেজি স্বর্ণসহ আটক ২ হারানো ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা উদ্ধার করে ফিরিয়ে দিয়ে প্রশংশিত বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ




শার্শার বাগঁআচড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ইলিয়াছ কবির বকুল সহ মোস্তাক ধাবক হত্যার আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ানোর অভিযোগ

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৫২২ বার পঠিত:

 

বেনাপোল প্রতিনিধিঃ
শার্শার বাগআঁচড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান একাধিক হত্যা ও হত্যার হুকুম দাতা আসামি ইলিয়াছ কবির বকুলের বিরুদ্ধে অন্যায় অত্যাচার,চাঁদাবাজী ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে মোস্তাক ধাবক হত্যার আসামি ও টিটু মিয়ার চোখ নষ্ট করে দেওয়ার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি ইলিয়াছ কবির বকুল সহ তার সন্ত্রাসী বাহিনী এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও তাদের পুলিশ আটক করছে না বলেও অভিযোগ করেছে ওই ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক।

৮ নং বাগআচড়া ইউনিয়নের মেম্বার আসাদুল ইসলাম বলেন, সাবেক এই চেয়ারম্যান ইলিয়াছ কবির বকুল এলাকায় চাঁদাবাজি, হত্যা নির্যাতন করে বিগত ১০বছর চেয়ারম্যান থাকাকালীন আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছে। সে এই ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম হত্যার ১ নং আসমি। প্রাক্তন চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম বকুল চেয়ারম্যানের আপন চাচা। তাকে সাতমাইল গরুর হাটের ইজারা নিয়ে লাঠিয়াল বাহিনী দিয়ে মারপিট করার পর হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু বরন করেন। রফিকুল ইসলাম বাবু চেয়ারম্যান হত্যার সাী মোশারফ হোসেনকে বিভিন্ন সময় শারীরীক নির্যাতন করে। বাবু চেয়ারম্যানের ভাই শহিদুল ইসলামকে বিভিন্ন সময় মারধর করে রক্তাক্ত যখম করে এই বকুল এর সন্ত্রাসী বাহিনী। বাবু চেয়ারম্যানের ভাই শরিফুল ইসলাম শরিফ চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ায় তার উপর অত্যাচার করায় পরবর্তীতে সে মৃত্যু বরন করে।এই ভাবে বিগত ১০ বছর বুকুল চেয়ারম্যান মতায় থাকাকালে অত্র ইউনিয়নের আব্দুর রফিক খোকন,বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম, সাধন কুমার,মকবুল হোসেন,ডাঃ আলী, মোখলেছুর রহমান সেলিম,হবিবর রহমান,আনারুল ইসলাম, আব্বাস আলী,মোঃ টিটু মিজানুর রহমান,মোঃ বাপ্পি সহ অগনিত আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীকে সে নির্যাতন, বাড়ি ঘর ভাংচুর ও অর্থ আদায় করেছে অবৈধ পন্তায়। এছাড়া সে বাগআঁচড়া ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগে প্রধান শিক এর পদে নিয়োগ লিটনকে নিয়োগ দিয়ে ১৮ লাখ টাকা, সহকারী প্রধান শিক এর নিকট থেকে ১৪ লাখ টাকা, বাগআচড়[া সিদ্দিকিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় প্রিন্সিপ্যাল পদে ফসিয়ার রহমানকে নিয়োগ দিয়ে ১৪ লাখ টাকা , সহকারী শিক পদে মনিরুল ইসলাম, শরিফুল ইসলাম, কুলছুম বেগমকে নিয়োগ দিয়ে প্রত্যেকের নিকট থেকে ১০ লাখ টাকা করে হাতিয়ে নিয়েছে। একই ভাবে বাগআঁচড়া সম্মিলিত গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ, জামতলা ডিএসটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় , সামটা সিদ্দিকিয়া ফাজিল মাদ্রাসা ও বসতপুর হোসাইনিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় নিয়োগ বানিজ্য করেছে কোটি কোটি টাকা। এছাড়া সে বাগআচঁড়া ইউনিয়নের সরকারী জমি দখল, সরকারী ফুড গোডাউনে সরকারী চাউল সরবরাহে অনিয়ম, বাগাআঁচড়া ঘোষ পাড়ায় অবৈধ ভাবে জমি দখল সাতমাইল পশুর হাটে দুর্নীতি সহ নানা অপকর্মের সাথে জড়িত থেকে ভুমিহীন পরিবার থেকে হৃষ্ট পুষ্ট হয়েছে।

বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক বলেন, আমি চেয়ারম্যান হওয়ার পর সে তার লালিত সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে সামাজিক কাজে বাঁধাদান সহ নানা ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমি বাংলাদেশে আওয়ামীলীগের শার্শা থানা কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক থাকা সত্বেও সে আমার কাজে বাধা দেওয়া এবং বাগআঁচড়া ইউনিয়নের উন্নয়নে বাধাগ্রস্থ করার জন্য আমাকে জামাত বিএনপির লোক বলে প্রাচারণা করছে। এছাড়া বকুল চেয়ারম্যান সম্প্রতি মোস্তাক ধাবর হত্যার হুকুমের আসামি হওয়া সত্বেও প্রকাশ্যে দিবালোকে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই হত্যা মামলায় সে সহ ১২ জন আসামি এবং টিটুর চোখ নষ্টের মামলায় ২৬ জন আসামি ওয়ারেন্ট থাকা সত্বেুও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ানোয় ােভ প্রকাশ করেছেন।

স্থানীয় জনৈক ব্যাক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, চেয়ারম্যান বকুল একজন দুষ্ট প্রকৃতির লোক । সে একধিক বিয়ে করেছে এবং এই এলাকায় সে মাদক ব্যবসায়িদের প্রধান সমন্বয়কারী। তার ছেলেও মাদক ব্যবসা করতে যেয়ে ধরা পড়ে জেল হাজতে যায়। তার নামেও মাদক মামলা ছিল। এছাড়া সে একাধিক নারীর কেলেংকারীর হোতা। নিজের ৪ টি স্ত্রী থাকা সত্বেও সে বেনাপোল ইউনিয়নের জাহাঙ্গীর মেম্বার এর স্ত্রী নিয়ে কেলেংকারীতে জড়িয়ে পড়ে।

হত্যা মামলার আসামি প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও কেন ধরা হচ্ছে না জানতে চাইলে শার্শা থানার ওসি বদরূল আলম বলেন, আসামিরা জামিনে আছে।
You sent




এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ




স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২    বিঃদ্রঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম মেনে তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিবন্ধনের জন্য অপেক্ষামান।

 
Theme Developed By ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!