বেনাপোল প্রতিনিধিঃ
দাপ্তরিক কাজের পাশাপাশি বেনাপোল পৌরসভা নগরবাসীর জন্য মশা নিধন, পরিস্কার পরিচ্ছন্ন শহর গড়ে তোলা, ইজিবাইকের লাইসেন্স প্রদানসহ নানা সেবা দিচ্ছে। এখানে সাধারণ মানুষ পাচ্ছেন আরো অনেক সেবা। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিামাঞ্চলের সীমান্ত শহর ঘেঁষা বেনাপোল পৌরসভা তাই এখন দেশের এক অন্যতম উন্নত নগরী। পৌর কর্মকর্তারা প্রতিদিন পৌর এলাকায় মশা নিধন মেশিন নিয়ে স্প্রে করছে গুরুত্ব পুর্ন এলাকা। বেনাপোল কাস্টমস, বিজিবি ক্যাম্প, থানা সহ যে সব জায়গা মশা বাসা বাধতে পারে এরকম জায়গায় স্প্রে করছে।
ঐশোর জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও বেনাপোল পৌর মেয়র আশরাফুল আলম লিটনের নির্দেশনায় চলছে এ মশা নিধন ও পরিস্কার পরিচ্ছন্ন কর্মসুচী। তিনি ২০১১ সালে প্রথম এই জনপদের পৌর পিতা হিসেবে নির্বাচিত হন। তারই অক্লান্ত প্রচেষ্টায় ধীরে ধীরে মাত্র ১০ বছরে বেনাপোল রূপান্তরিত হয়েছে এক আধুনিক নগরে। পৌর এলাকার ৯টি ওয়ার্ডে জনজীবনকে স্বস্তিতে রাখার জন্য চলছে মশা নিধনের কার্যক্রম। সেই সাথে চলছে যশোর-বেনাপোল মহাসড়কে বেনাপোল চেকপোস্ট থেকে কাগজপুকুর পর্যন্ত পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ।
মেয়র আশরাফুল আলম লিটনের পরামর্শে প্যানেল মেয়র সাহাবুদ্দিন মন্টুর তত্ত্বাবধায়নে প্রতিদিন পৌর কর্মচারীরা মানুষের জীবন সুরক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন। একদল পরিচ্ছন্ন কর্মচারীর সাথে মশা নিধনের কাজ করছে পৌর স্যানিটারি ইন্সপেক্টর রাশিদা খাতুন।
রাশিদা খাতুন বলেন, বর্ষা মৌসুমে বিভিন্ন নর্দমা ও বন জঙ্গল বেড়ে যাওয়ায় মশার অত্যাচার বেড়ে যায় । সেদিকে খেয়াল রেখে আমাদের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। আমরা ৯ টি ওয়ার্ডে পর্যায়ক্রমে ফকা মেশিন দিয়ে মশা নিধনের জন্য ঔষুধ ছিটাব। পৌর বাসী ও এখানে চাকরী করতে আসা মানুষ যাতে স্বস্তিকে বসবাস করতে পারে সে জন্য আমাদের মেয়র আশরাফুল আলম লিটন নির্দেশনা দিয়েছেন যে মশার অত্যাচারে যেন নগরবাসী অতিষ্ট না হয়।
স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ বিঃদ্রঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম মেনে তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিবন্ধনের জন্য অপেক্ষামান।