বেনাপোল প্রতিনিধিঃ
বিদ্র্হোী প্রার্থীর ভরাডুবি উপলব্ধি বুঝতে পেরে সন্ত্রাসী কার্যকলাপে বোমা মজুদ কালে ৪ জন আটক ও ১০ টি বোমা হর এক ব্যাগ বোমার মসলা উদ্ধার করেছে পুলিশ। বোমা বহনকারীরা নৌকার প্রার্থী গফফার সরদারকে হত্যার উদ্দেশ্য এ বোমা বহন করছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। বেনাপোল পোর্ট থানার পুটখালী ইউনিয়নে আনারস প্রতীকের সমর্থকরা বোমা বাজি সহ নানা ধরনের সন্ত্রাসী কার্যকলাপে লিপ্ত রয়েছে বেশ কিছু দিন যাবৎ। এর ইন্ধন যোগাচ্ছে শার্শা জনপদের কিছু উচ্চাভিলাসী রাজনৈতিক নেতা ।
আটককৃতরা হলেনঃ- বেনাপোল পোর্ট থানার বালুন্ডা এলাকার গোলাম হোসেনের ছেলে আলা (২৬) আলী হোসেন এর ছেলে জাহিদ হোসেন (২৩) ছমির হোসেন এর ছেলে সজিব হোসেন (২১) ও কদমতলা বারপোতা গ্রামের তফজেল এর ছেলে আজগর আলী (৫৪)।
স্থানীয় দিন ইসলাম বলেন, বালুন্ডা বাজার এলাকায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল গফফার সরদারকে হত্যার উদ্দেশ্য এ বোমা মজুদ করে। এরা গত ১৮ তারিখ রাত ৮ টার সময় নৌকার প্রাথীর সমর্থক মোক্তার মেম্বারকে হত্যার উদ্দেশ্য বোমা হামলা করে। এরপর জনতার ধাওয়ায় তাদের ফেলে যাওয়া ঘটনাস্থল থেকে দুটি মোটর সাইকেল উদ্ধার করে পুলিশ। এরা ওই ইউনিয়নের আনারস প্রতীকের সমর্থক।
বারোপোতা গ্রামের মাহবুব হোসেন বলেন ্আজ বারোপোতা বাজার এর আনারস প্রতীকের অফিস থেকে ৫টি ও বালুন্ডা থেকে ৫টি সহ মোট ১০ টি বোমা ও মহিষাডঙ্গা থেকে এক প্যাকেট বোমা বানানোর মসলা উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বারপোতা আনারস প্রতীকের অফিসের দায়িত্ব থাকা আজগর আলী বলেন, আমার কাছে আমার এলাকার নেতারা এই বোমা রাখতে দিয়েছেন আমি কি করব। আমি ওদের জন্য ফেসে গেলাম। নেতারা কারা তা তিনি বলতে অস্বীকার করে বলেন এখন যদি বলি তাহলে আমার জেল খানা থেকে এলে মেরে ফেলবে।
বেনাপোল পোর্ট থানার কর্তব্যরত ডিউটি অফিসার এ এস আই মাসুম বিল্লাহ ঘটনার সত্যতা শিকার করে বলে আটককৃতদের মামলা দিয়ে চালান করে হবে।
স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ বিঃদ্রঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম মেনে তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিবন্ধনের জন্য অপেক্ষামান।