1. [email protected] : admin2021 :
  2. [email protected] : AKASH :
  3. [email protected] : anisur : anisur rohman
  4. [email protected] : [email protected] :
৩০ বছর ধরে সুস্বাদু চিতই পিঠা তৈরি করছেন সিদ্দিকুর ও জরিনা দম্পতি - Dainikasharalo.com
রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভারতীয় বাইক বিক্রিতে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন, প্রতারিত হচ্ছে মানুষ বেনাপোলে ফেনসিডিল সহ আটক দুই মাদক ব্যবসায়ী বেনাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে বৈঠক বেনাপোলে পৃথক অভিযানে মদ-ফেনসিডিল সহ গ্রেফতার ৩ ভারতে জেল খেটে দেশে ফিরল তিন যুবক ও দুই যুবতী বেনাপোল সীমান্তে ৩ কেজি ৩৫০ গ্রাম স্বর্ণ উদ্ধার শার্শায় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে এক নারীর মৃত্যু শার্শায় ফসলের মাটি গিলে খাচ্ছে ভাটা : প্রভাবশালী সহ জড়িয়ে রয়েছে ইউপি সদস্যরা বেনাপোল পুটখালি সীমান্ত থেকে প্রায় দুই কেজি স্বর্ণসহ আটক ২ হারানো ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা উদ্ধার করে ফিরিয়ে দিয়ে প্রশংশিত বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ




৩০ বছর ধরে সুস্বাদু চিতই পিঠা তৈরি করছেন সিদ্দিকুর ও জরিনা দম্পতি

  • প্রকাশিত : শনিবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৪২৫ বার পঠিত:

বেনাপোল প্রতিনিধিঃ
পিঠা! নামটি শুনলেই জিভে জল চলে আসে শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলের। পিঠা প্রিয় না, এমন মানুষের জুরি মেলা ভার। বিশেষ করে গ্রাম বাংলায় পিঠার কদর অনেক বেশি। শীতকাল আসলেই যেন গ্রাম থেকে শহরে চলে হরেক রকমের পিঠা খাওয়ার উৎসব। এসময় গ্রামের বিভিন্ন মহল্লায় পিঠার পসরা সাজিয়ে বসেন পিঠা বিক্রতারা। আর সেই পিঠার স্বাদ নিতে পিঠার দোকানে ভীড় জমান পিঠা প্রেমিরা। গ্রাম বাংলা ছাড়িয়ে এখন পিঠার ঐতিহ্য শহরকেও গ্রাস করেছে।

তেমনি দীর্ঘ ৩০ বছর যাবত বেনাপোল রেলস্টেশন এলাকায় সুস্বাদু পিঠা বিক্রি করছেন সিদ্দিকুর রহমান ও জরিনা দম্পতি। চিতই পিঠা যার হরেক নাম, কেউ আবার বলে কাস্তে পোড়া পিঠা, আবার কেউবা বলে চারখোলা পিঠা। যে যাই বলুক না কেন সিদ্দিকুর ও জরিনা দম্পতির এ পিঠার খ্যাতি যেন এলাকা জুড়া। শার্শা উপজেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তাদের পিঠার স্বাদ নিতে সন্ধ্যা থেকে রাত অবধি তাদের দোকানে ভীড় জমান পিঠা প্রেমিরা। নিজেদের আনমনে খেয়ে যান এই দম্পতির তৈরি চিতই পিঠা।

কথায় হয় এই দম্পতির দোকানে পিঠা খেতে আসা পিঠা প্রেমি আজিজুল হকের সাথে। তিনি বলেন, শীত আসলেই আমরা সিদ্দিকুর ও জরিনা দম্পতির এই পিঠার দোকানে পিঠা খেতে আসি। আহ! কি স্বাদ এ পিঠার। সরিষা ও ঝালের কাসন্দির সাথে এ পিঠা খেতে সত্যিই অনেক স্বাদের।

পিঠা খেতে আসা আরেক প্রেমি জি,এম আশরাফ বলেন, সন্ধ্যা থেকে এ দোকানে মানুষের ঢল নামে। সিরিয়াল দিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হয় পিঠা খাওয়ার জন্য। এই পিঠা হাতে পেলেই যেন মনের তৃপ্তি মেটে। প্রায় প্রায় এখানে বন্ধুদের সাথে নিয়ে পিঠা খেতে আসা হয়।

সিদ্দিকুর ও জরিনা দম্পতি বলেন, দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে স্টেশন এলাকায় পিঠা বিক্রি করছি। আমাদের পিঠার স্বাদের কথা শুনে দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসে আমাদের দোকানে। আমরা চেষ্টা করি তাদেরকে সুস্বাদু পিঠা খাওয়ানোর। আর এ পিঠা বিক্রি করেই আমাদের সংসারও চলে। যতটুকু সম্ভব সকলের মনের তৃপ্তি অনুযায়ী পিঠা খাওয়ানোর চেষ্টা থাকে সবসময়।

 




এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ




স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২    বিঃদ্রঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম মেনে তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিবন্ধনের জন্য অপেক্ষামান।

 
Theme Developed By ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!